আজকে আমরা জানার চেষ্টা করব ইমেইল মার্কেটিং কি এবং কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করতে হয়।আসলে ইমেইল মার্কেটিং ব্যাপারটিকে মার্কেটাররা এখন খুব বেশি গুরুত্ব দেন না। কিন্তু যারা একবার এই মার্কেটিং স্ট্রাটেজির মজা পেয়েছেন, তারা সফলতার সাথে দীর্ঘদিন ধরেই ইমেইল মার্কেটিং করে যাচ্ছেন।
আপনি মাঝে মাঝেই খেয়াল করলে দেখবেন, আপনার ইমেইলে বিভিন্ন জায়গা থেকে ইমেইল আসছে, আর সেই ইমেইলের মধ্যে বিভিন্ন পণ্যের ছবি এবং কেনার জন্যে একটি বাটন থাকে। আপনি সেই বাটনে ক্লিক করলেই নির্দিষ্ট একটি ওয়েবসাইটের ওই পেজে চলে যাবেন। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের সেলস ফানেল তৈরি করে আপনি ইমেইল মার্কেটিং করতে পারেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে আমরা আমাদের আলোচনা শুরু করি।
ইমেইল মার্কেটিং করতে নামার পূর্বশর্ত হচ্ছে, ইমেইল মার্কেটিং কাকে বলে সেটা জানা। আসলে ইমেইল মার্কেটিং হচ্ছে প্রথাগত ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটু পুরনো কিন্তু কার্যকরী উপায়। যেকোন ব্যবসার জন্যে আপনি ইমেইল মার্কেটিং করতে পারেন।
আপনি যদি খুব সহজে এটি বুঝতে চান তাহলে বলা যায় যে, আপনার কাস্টমার যারা আছেন, বা আপনার পণ্য কিনতে পারেন এমন সব মানুষের ইমেইলে আপনার পণ্য কিংবা ব্যবসা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য বা অফার পাঠানো। এই আপনি মানুষকে ইমেইল করার মাধ্যমে আপনার পণ্য বা ব্যবসার মার্কেটিং করলেন, এটিকেই ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভাষায় ইমেইল মার্কেটিং বলে।
ইমেইল মার্কেটিং এ আপনার পুরাতন কাস্টমারদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করাটা খুবই জরুরী। আর যারা আপনার পণ্য একবার হলেও কিনেছে, মনে রাখবেন, তারা আপনাকে বিশ্বাস করেছেন, আপনার পণ্যে বিশ্বাস করেছেন, তাই তারা কিনেছেন।
এখন আপনি যদি তাদের কাছে নতুন করে কোন পণ্য বিক্রি করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই তাদের সাথে কানেক্টেড থাকতে হবে। আর পুরনো কাস্টমারদেরকে টার্গেট করে নতুন ইমেল মার্কেটিং ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ইমেল পাঠানোর প্রসেসকেই ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভাষায় ট্রানজেকশনাল ইমেইল মার্কেটিং বলা হয়।
এটিও ইমেইল মার্কেটিং এর একটি অন্যতম মাধ্যম। এটি আসলে নতুন পণ্যের প্রমোশন কিংবা নতুন কাস্টমার খুঁজে বের করার কাজে ব্যবহার করা হয়। নতুন নতুন মানুষের ইমেইলে পণ্যের অফার কিংবা ব্যবসা সম্পর্কে জানিয়ে ইমেইল করা হয় এই পদ্ধতিতে। আর এই যে সরাসরি কোন মানষকে ইমেইল করা হয়, তাই এটিকে ডাইরেক্ট ইমেইল মার্কেটিং বলা হয়।
তবে এই মার্কেটিং কিছুটা আলাদাভাবে করতে হয়। আপনাকে রিসার্চ করে বের করতে হবে কোন ধরনের মানুষ আপনার পণ্য কিনতে আগ্রহী হবে, আর তাদের সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য থাকতে হবে আপনার কাছে। আপনার একটি বড় ইমেইল লিস্ট থাকতে হবে, যেই লিস্ট ধরে ধরে আপনি ইমেইল করবেন। একটি কথা জেনে রাখুন, আপনি রিসার্চের পিছনে যত বেশি সময় দিবেন, ততবেশি আপনার লিড জেনারেশন হবে, ততবেশি আপনার পণ্যের বিক্রি বৃদ্ধি পাবে।
আপনি চাইলেই ইমেইল মার্কেটিং করতে পারবেন না। আপনাকে অবশ্যই বেশ কিছু জিনিস জেনে, বুঝে, শিখে তারপর ইমেইল মার্কেটিং এ নামতে হবে। এছাড়া আপনি এই ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং এ সফল হতে পারবেন না। আসুন আমরা ইমেইল মার্কেটিংএর প্রয়োজনীয় বিষয়াবলীগুলো ভাল ভাবে জেনে নিই।
ইমেইল মার্কেটিং করতে গেলে সবচেয়ে জরুরী যে বিষয়ে আপনাকে মনোযোগ দিতে হবে, সেটা হচ্ছে একটি ভেরিফাইড ইমেইল লিস্ট। আপনার কাছে যদি ইমেইল লিস্টই না থাকে তাহলে আপনি কোনভাবেই ইমেইল মার্কেটিং করতে পারবেন না। আপনি বিভিন্নভাবে এই ইমেইল কালেক্ট করতে বা কিনতে পারবেন।
এখন আপনার কাজ হচ্ছে, এই কালেক্ট করা কিংবা কেনা ইমেইলগুলো আপনার ইমেইল লিস্টে যুক্ত করা। এই যুক্ত করাটা জরুরী যেকোন ইমেইল মার্কেটিং ক্যাম্পেইন চালানোর জন্যে।
এখন আসা যাক ইমেইলের ডিজাইনের ব্যাপারে। আসলে মানুষ এখন মিনিমাম এবং আকর্ষণীয়, এই দুইটা বিষয় একসাথে পছন্দ করেন। আপনার ইমেইলের টেমপ্লেট যত সুন্দর হবে ততবেশি মানুষ আপনার ইমেইল পড়ে আপনার ওয়েবসাইটে কিংবা ল্যান্ডিং পেজে, কিংবা প্রোডাক্ট পেজে আসতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন।
আর এই কাজটিই আপনাকে সহজে করে দিবে ইমেইল টেমপ্লেট। ইমেইল টেমপ্লেট হচ্ছে, আগে থেকে প্রস্তুত করে রাখা এমন কিছু ডিজাইন, যা অনেক রিসার্চ করার পরে, ইমেইল মার্কেটিং স্পেশালিস্টরা এবং ডিজাইনাররা বানিয়েছেন।
আপনি এখান থেকে আপনার পণ্যের সাথে যায় এমন যেকোন একটি টেমপ্লেট চয়েজ করে আপনার ইমেইলটি ডিজাইন করে ফেলতে পারবেন। জেনে রাখা ভাল যে, একটি সুন্দর এবং আকর্ষণীয় কাস্টম ইমেইল ডিজাইন আপনার পণ্যের বিক্রি অনেকগুন বাড়িয়ে দিতে পারে।
আর টেমপ্লেট ইউজ করলে আপনার নিজের ডিজাইন করার কষ্ট কমে যাবে, তাছাড়া সময় বেঁচে যাবে। যা আপনি আপনার ব্যবসার অন্যান্য জরুরী কাজে ব্যয় করতে পারেন।
এখন আসুন আমরা সবচেয়ে জরুরী একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করি। আসলে একটি ইমেইলের মূল বিষয় হচ্ছে এর ভিতরে থাকা কন্টেন্ট। হ্যাঁ, ভাল ডিজাইন আপনার কাস্টমারকে ইমেইল পড়তে সুবিধা দিবে, কিন্তু ইমেইলের মধ্যে থাকা কন্টেন্ট যদি আকর্ষণীয় না হয় তাহলে কিন্তু মানুষ স্বাভাবিকভাবেই ইমেইল না পড়ে বের হয়ে যাবে।
আপনাকে ইমেইলের কন্টেন্টের প্রতি খুবই গুরুত্ব দেয়া উচিৎ। আপনাকে প্রফেশনাল রাইটার দিয়ে ইমেইল লিখিয়ে নেয়ার ব্যাপারে ভাবতে হবে। তবে আপনি যদি লিখতে পারেন, তাহলে আপনি নিজেই ইমেইল লিখে ফেলতে পারেন।
ইমেইল লেখার ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, আপনার কাস্টমার যেন আপনার ইমেইল পড়ে আপনার পণ্যের ব্যাপারে আকৃষ্ট হয়ে সেখান থেকে ক্লিক করে আপনার প্রোডাক্ট পেজে চলে আসে। কোন কাস্টমার যদি আপনার ইমেইল পড়ে আপনার প্রোডাক্ট পেজে না আসে আর না কিনে, তাহলে কিন্তু এই ইমেইল মার্কেটিং আপনার জন্যে ভাল না হতেও পারে।
তাই ইমেইলের মধ্যে সঠিকভাবে কল-টু-একশন বাটন দেয়া, কাস্টমার আকৃষ্ট হবে এমন ইন্টারেক্টিভ টেক্সট এড করতে হবে। আর প্রফেশনালি আপনার ইমেইলকে অপ্টিমাইজ করতে হবে।
আপনি হয়তো ভাবতে পারেন যে, ইমেইল তো যেকোন সময়েই পাঠানো যায়। তাহলে আবার সময় মেনে কেন ইমেইল পাঠাতে হবে? আসলে মানুষ যখন একটিভ থাকে, কিংবা একটু ফ্রি থাকে সেসব টাইমেই কিন্তু তারা মোবাইল হাতে নিয়ে বিভিন্ন অ্যাপলিকেশন দেখে থাকে।
তাই আপনি যদি সেই সময়গুলোতে আপনার কাস্টমারদেরকে ইমেইল করতে পারেন, তাহলে আপনার ইমেইল ওপেন হবার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। যেমন মাঝ রাতে সবাই ঘুমে থাকেন, তাহলে এই সময়ে যদি আপনি মেইল করেন তো আপনার ইমেইল কে দেখবে? আসলে কেউই না। আপনার ইমেইল আরো অনেকের ইমেইলের ভীড়ে হারিয়ে যাবে।
তবে স্বাভাবিকভাবে ধরা হয় যে, অফিস টাইম কিংবা সন্ধ্যার সময়ে মানুষ অনলাইনে বেশি থাকে। তাই আপনি যদি সফলভাবে আপনার ইমেইল মার্কেটিং করতে চান তাহলে আপনাকে সময়ের বিষয়টা গভীরভাবে চিন্তা করতে হবে। ভালভাবে রিসার্চ করে তারপরে আপনার ইমেইল মার্কেটিং ক্যাম্পেইন চালু করুন এবং সফল হোন।
আসলে আপনি যদি ইমেইল মার্কেটিং শিখতে পারেন, তাহলে এই ইমেইল মার্কেটিং করেই আপনি অনেক কিছু করতে পারবেন। আপনি নিজে নিজে বিভিন্ন কোম্পানির পণ্যের মার্কেটিং করে অ্যাফিলিয়েট কমিশন আয় করতে পারেন। কিংবা নিজের ব্যবসা থাকলে, আপনার পণ্যের জন্যেও ইমেইল মার্কেটিং করে আপনার পণ্যের বিক্রি বাড়িয়ে নিতে পারেন। আসুন এবার নিচের পয়েন্টগুলোতে ইমেইল মার্কেটিং করে কি কি লাভ করা সম্ভব সেই সম্পর্কে জেনে নিই।
১। ইমেইল মার্কেটিংএর মাধ্যমে আপনি নতুন নতুন কাস্টমার পেতে পারেন।
২। আপনার ওয়েবসাইটে অনেক বেশি ভিজিটর নিয়ে আসতে পারেন ইমেইল মার্কেটিং করে।
৩। ইমেইল মার্কেটিং করেই আপনি আপনার নতুন নতুন জিনিস সম্পর্কে মানুষকে জানাতে পারবেন। আর তারপর তারা আকৃষ্ট হয়ে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করবেন।
৪। ইমেইল মার্কেটিং করে আপনি বিভিন্ন পণ্যের মার্কেটিং করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে অনেক অনেক টাকা আয় করতে পারেন।
ইমেইল মার্কেটিং এ সফল হতে হলে আপনাকে বিভিন্নভাবে আপনার কাস্টমারের সাথে কানেক্টেড থাকতে হবে। নির্দিষ্ট একটি সময় পর পর তাদের ইমেইলে আপনার নতুন নতুন অফার কিংবা বিজনেসের নতুন আপডেট সম্পর্কে জানাতে হবে। এইভাবে আপনি ডিজিটালি তাদের সাথে একটি ভাল সম্পর্ক তৈরি করতে পারবেন। আসুন এবার ইমেইল মার্কেটিং করতে গেলে কিভাবে শুরু করতে হয় সেটা জেনে নিই।
আপনি যদি একজন ভাল ইমেইল মার্কেটার হতে চান তাহলে আপনাকে টেকনোলজিক্যালি স্কিল্ড হতে হবে। এছাড়া ডিজিটাল ইন্ডাস্ট্রিতে কোনভাবেই সামনে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। তবে এর মানে এই না যে, আপনাকে প্রোগ্রামিং কিংবা কোডিং জানতে হবে। আসলে ইমেইল মার্কেটিংএর অনেক কিছুই অটোমোশন মাধ্যমে করা সম্ভব। তাই আপনি যদি সেগুলো সম্পর্কে একটু জেনে রাখেন বা কিভাবে শিখতে হয় বা করতে হয় সেটা যদি একটু রপ্ত করতে পারেন, তাহলে আপনার অনেক বড় বড় কাজই সহজ হয়ে যাবে।
ধরুন আপনার কাছে ১০০০০ মানুষের ইমেইল আছে, এখন আপনি যদি একটি একটি করে ইমেইল পাঠাতে চান তাহলে ভেবে দেখুন তো কতদিন লাগবে এই ইমেইলগুলো পাঠাতে। ঠিক, এই জায়গাতেই আপনাকে অটোমোশন জানতে হবে। বিভিন্ন ইমেইল মার্কেটিং টুল, বা সফটওয়্যার আছে যেগুলো ব্যবহার করে আপনি নিমিষেই হাজার হাজার মানুষকে একসাথে ইমেইল পাঠাতে পারবেন।
এরপরে ধরুন আপনি চাচ্ছেন, প্রথমবার ইমেইল পাঠানোর পরে যারা আপনার ইমেইল ওপেন করবে, তাদেরকে অটোমেটিক্যালি আরো একটি ইমেইল পাঠানো হবে। সেই কাজটিও আপনি অটোমোশনের মাধ্যমে করতে পারবেন। এরকম অনেক ফিচার আপনি ব্যবহার করতে পারবেন, তবে আপনাকে একটু শিখে নিতে হবে। অনলাইনে অনেক ধরনের ইমেইল মার্কেটিং কোর্স পাবেন, আপনি চাইলে সেখান থেকেও শিখে নিতে পারেন।
মনে রাখবেন আপনার কমিউনিকেশন স্কিল যত ভাল, আপনি তত ভাল মার্কেটার হতে পারবেন। আপনার নিজের বিজনেস কিংবা আপনার পণ্যটিকে সঠিক কাস্টমারের কাছে আকর্ষণীয়ভাবে তুলে ধরাটা অনেক বড় একটি বিষয়। আর আপনার যোগাযোগ করার স্কিল যদি ভাল না হয় তাহলে এই কাজটি আপনি সঠিকভাবে করতে পারবেন না।
আপনি যেই ইমেইলটি লিখছেন, সেটি আপনার কাস্টমাররা পড়ে যদি আপনার পণ্যটি কিনতে আগ্রহী না হয় তাহলে কিন্তু আপনার সব কষ্ট বৃথা হয়ে যাবে। তাই আপনাকে কমিউনিকেশনের ব্যাপারে স্কিল্ড হতে হবে। আর যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে এখনই আপনার কমিউনিকেশন স্কিল ডেভেলপমেন্ট করা শুরু করে দিন।
ডিজিটাল কনটেন্ট অনেক ধরনের হয়ে থাকে। যেমন, টেক্সট কন্টেন্ট, গ্রাফিক কন্টেন্ট, ভিডিও কন্টেন্ট, অডিও কন্টেন্ট ইত্যাদি। আপনাকে রিসার্চ করে বের করতে হবে যে, আপনার কাস্টমাররা কোন ধরনের কন্টেন্ট বেশি পছন্দ করেন। এছাড়া আপনি বিভিন্ন ধরনের কন্টেন্ট ব্যবহার করে কাম্পেইন চালিয়ে বের করতে পারেন যে কোন ধরনের কন্টেন্ট থেকে বেশি প্রফিট আসছে। তারপরে সেই ধরনের কন্টেন্ট দিয়ে কাজ করতে পারেন।
তবে আপনার পণ্যের ওপর নির্ভর করবে কোন ধরনের কন্টেন্ট দিলে বিক্রি বেশি হবে। তাই আপনাকে খুব ভাল করে জানতে হবে এবং বুঝতে হবে। এছাড়া আপনার ক্যাম্পেইন বিফল হবার একটি সম্ভাবনা থেকে যায়।
ইমেইল মার্কেটিং এর অনেক টুলস এবং সফটওয়্যার আছে যেগুলো ব্যবহার করে আপনি সফলভাবে আপনার ইমেইল মার্কেটিং ক্যাম্পেইন চালাতে পারবেন। তবে সেই সব টুলস সম্পর্কে না জেনে ব্যবহার না করাই ভাল। বাজারে দুই ধরনের টুলস আছে, ফ্রি এবং পেইড। আবার পেইড টুলগুলো অনেক সময় একমাস বা এক সপ্তাহের জন্যে ফ্রিতে ব্যবহার করতে দেয়। এতে আপনার যদি ভাল লাগে তাহলে আপনি তাদের সাবস্ক্রিপশন কিনে নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। এখন কথা না বাড়িয়ে আসুন আমরা কয়েকটি পপুলার ইমেইল মার্কেটিং টুলসের নাম জেনে নিই।
ইমেইল মার্কেটিং হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অন্যতম মাধ্যম। আপনি যদি সঠিকভাবে ইমেইল মার্কেটিং শিখতে পারেন তাহলে আপনি এখানে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন। এমন অনেক কোম্পানি আছে যারা ইমেইল মার্কেটারদের কাছ থেকে কাস্টমারের ইনফরমেশন কিনে থাকেন। এছাড়া অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ ইমেইল মার্কেটিং এর জুড়ি মেলা ভার।
আশা করছি আপনি আমাদের এই আর্টিকেলটি মনযোগ দিয়ে পড়েছেন। আর এখন আপনি জানেন ইমেইল মার্কেটিং কি এবং কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করতে হয়। তাহলে আর দেরি না করে, আজকে থেকেই ইমেইল মার্কেটিং শেখা শুরু করে দিন আর নিজেকে সফল ইমেইল মার্কেটার হিসাবে পৃথিবীর বুকে তুলে ধরুন।
Answer these 5 questions to assess yourself and get a bonus 5 points.
Take the quiz now