আমরা কি কখনো ভেবে দেখেছি বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের এআই (AI) প্রযুক্তি বা এআই টুল থাকার পরেও কেন ডিজিটাল মার্কেটিং পেশা এত গুরুত্বপূর্ণ?
এআই টুলগুলো মানুষের মতো সৃজনশীলতা, বুদ্ধিমত্তা বা অভিজ্ঞতার প্রকাশ ঘটাতে পারে না এবং এর ফলে সঠিকভাবে গ্রাহক সেবা প্রদান করা সম্ভব হয় না।
ডিজিটাল মার্কেটিং পেশাদার খুব সহজে দক্ষতার সাথে নিজস্ব সৃজনশীলতা ও কৌশল গুলোকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ধরনের জটিল সমস্যা সমাধান করতে পারে এবং সঠিকভাবে গ্রাহক সেবা প্রদান করতে পারে।
এদিক থেকে এআই টুলের তুলনায় ডিজিটাল মার্কেটিং পেশা অধিক সুবিধা ও লাভজনক।
আজকে আমরা জানবো এআই যুগেও কেন ডিজিটাল মার্কেটিং পেশা গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া, ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে এবং নিজের ব্যবসা শুরু করতে এই কোর্সগুলো বেশ কার্যকরী। সেহেতু পেশাদারভাবে শুরু করতে অভিজ্ঞরা এ কোর্সটিতে অংশগ্রহণ করতে উৎসাহ দেয়। সেই সাথে ঘুড়ি লার্নিং সাবস্ক্রিপশনে অংশগ্রহণ করে খুব কম খরচে সকল কোর্স এক্সেস করতে পারেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং কি?
ডিজিটাল মার্কেটিং বহুল প্রচলিত একটি শব্দ যার অর্থ হলো বিভিন্ন নতুন প্লাটফর্ম বা প্রযুক্তি ব্যবহার করে কোনো পণ্য বা ব্র্যান্ডের প্রসার ঘটানো এবং অনলাইনের মাধ্যমে গ্রাহক সেবা দেয়া।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর বেশ কিছু সেক্টর রয়েছে যেখানে কাজ করার জন্য প্রচুর দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার প্রয়োজন যেমন -
সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
ইমেইল অটোমেশন বা ইমেইল মার্কেটিং
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
মোবাইল মার্কেটিং
কনটেন্ট ক্রিয়েশন
এনালাইটিক এন্ড রিপোর্টিং
উপরোক্ত কাজগুলো ছাড়াও ডিজিটাল মার্কেটিং পেশায় আরো বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে।
একজন ডিজিটাল মার্কেটিং পেশাদার মূলত অনলাইনের মাধ্যমে ডিজিটাল ভাবে কোন কোম্পানি বা ব্র্যান্ডের বা কোন পণ্যের মার্কেটিং করে বা পরিচিতি বৃদ্ধি করে।
বর্তমানে সারা বিশ্বে ডিজিটাল মার্কেটিং পেশার গুরুত্ব অনেক বেশি।
যেহেতু অনলাইনেই ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজগুলো করা যায় তাই একটি বিশাল জনগোষ্ঠী এই সেক্টরে কাজ করে যাচ্ছে।
বর্তমান যুগে এই প্রযুক্তি দ্বারা সকল কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব হলেও ব্যক্তিগত সৃজনশীলতা, কৌশল এবং অভিজ্ঞতার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং পেশা বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে।
ডিজিটাল মার্কেটিং কেন গুরুত্বপূর্ণ
এআই বা কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা নিঃসন্দেহে বিভিন্ন ধরনের শিল্পের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে চলেছে তবুও ডিজিটাল মার্কেটিং পেশার গুরুত্ব অনেক।
একজন ব্যক্তি ডিজিটাল মার্কেটিং পেশায় যুক্ত থেকে নিজের সৃজনশীলতা, কৌশল, ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, সিদ্ধান্ত দেয়ার দক্ষতা, বিভিন্ন কোম্পানির সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলার দক্ষতা কাজে লাগায় যা এআই এর মাধ্যমে সম্ভব নয়।
চলুন জেনে নেয়া যাক ডিজিটাল মার্কেটিং কেন এআই এর থেকেও এতটা গুরুত্বপূর্ণ।
১. মানুষের সৃজনশীলতা ও কৌশল
এআই বিভিন্ন ধরনের কাজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে করতে পারে এবং ডেটা বিশ্লেষণ করে খুব সহজে এবং কম সময় কাজ সম্পন্ন করতে পারে।
কিন্তু এই সকল কাজে মানুষের সৃজনশীলতা এবং কৌশলগত চিন্তাভাবনার প্রচুর অভাব থাকে।
ডিজিটাল মার্কেটিং পেশা এ সকল কাজে একটি অনন্য হিউমান টাচ বা মানবিক স্পর্শ নিয়ে আসে যা বিষয়বস্তুগুলোকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলে এবং সৃজনশীলতা ও বিভিন্ন কৌশল এর প্রকাশ ঘটায়।
এআই গ্রাহকদের চাহিদা ও আচরণ সঠিকভাবে বুঝতে পারেনা যা একজন ডিজিটাল মার্কেটিং পেশাদার পারে।
তাই নির্দিষ্ট এসব কাজে এআই এর থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রাধান্য বেশি।
২. ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা
এআই ডেটা বিশ্লেষণ এবং বিভিন্ন ধরনের ডেটা আদান-প্রদান করতে সক্ষম তবে এটি কোন ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা প্রদান করতে পারে না।
যেকোনো ধরনের কাজে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা যুক্ত করার জন্য এটি মানুষের ইনপুট এর উপর নির্ভর করে।
এআই গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী কোন ব্যক্তিগত প্রশ্ন অথবা অভিজ্ঞতা প্রদান করতে পারে না যা ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে সম্ভব।
একজন ডিজিটাল মার্কেটিং পেশাদার সহজেই গ্রাহকদের যে কোন ধরনের ব্যক্তিগত প্রশ্ন অথবা অভিজ্ঞতা প্রদান করতে সক্ষম এবং এজন্যই এআই এর যুগেও ডিজিটাল মার্কেটিং বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে।
৩. অভিযোজনের যোগ্যতা
ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রসার ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে এবং প্রায় নিয়মিত নতুন নতুন প্লাটফর্ম, প্রযুক্তির উদ্ভব হচ্ছে।
একজন ডিজিটাল মার্কেটিং পেশাদার এই নতুন প্রযুক্তি ও প্লাটফর্মের সাথে অভিযোজন করতে সক্ষম অর্থাৎ নতুন ও পরিবর্তনশীল পরিবেশে খাপ খাওয়াতে পারেন যা এআই প্রযুক্তি দ্বারা সম্ভব না।
ডিজিটাল মার্কেটিং পেশাদার খুব সহজে এবং দ্রুত নতুন প্রযুক্তি ও প্লাটফর্মে নিজের কৌশল দ্বারা এগিয়ে যেতে পারে কিন্তু এআই আপডেট করা না হলে অথবা নতুন করে ইনপুট করা না হলে এক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ে।
তাই বিভিন্ন ধরনের কাজে এআই প্রযুক্তি থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং পেশা ও মানবিক স্পর্শ বা হিউম্যান টাচ বেশি গুরুত্ব পায়।
৪. সংবেদনশীল ও সহানুভূতিশীলতা
এআই বিপুল পরিমাণ ডাটা বিশ্লেষণ করতে পারলেও মানুষের বুদ্ধিমত্তা, সংবেদনশীলতা, সহানুভূতিশীতাকে আয়ত্ত করতে পারে না।
ডিজিটাল মার্কেটাররা গ্রাহকদের সাথে মানসিক সংযোগ ও সহানুভূতিশীল সম্পর্ক গড়ে তোলে যা গ্রাহকদের আকর্ষিত করে এবং গ্রাহকদের চাহিদা বুঝতে সহায়তা করে।
এআই ডাটা বিশ্লেষণ করে আকর্ষণীয় আউটপুট প্রদান করলেও তাতে সংবেদনশীল ও সহানুভূতিশীলতার বেশ ঘাটতি দেখা যায়।
সংবেদনশীল ও সহানুভূতিশীলতার এই ঘাটতি একজন ডিজিটাল মার্কেটিং পেশাদার খুব সহজেই পূরণ করতে পারে এবং নিজের অভিজ্ঞতা ও কৌশল দিয়ে গ্রাহকদের আরো বেশি আকর্ষিত করতে পারে।
এ কারণেই এআই প্রযুক্তি এত উন্নত হওয়ার পরেও বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং পেশার গুরুত্ব বেড়েই চলছে।
৫. ব্যাখ্যা ও সিদ্ধান্ত দেওয়ার দক্ষতা
যেকোনো ধরনের বিষয়ে ব্যাখ্যা ও সিদ্ধান্ত দেয়ার দক্ষতা এআই এর নেই।
এআই প্রযুক্তির ডেটা বিশ্লেষণ করে এতে যা ইনপুট করানো থাকে তার ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের ব্যাখ্যা বা সিদ্ধান্ত দিতে পারে।
তবে এর বাইরে ব্যক্তিগতভাবে কোন ব্যাখ্যা বা সিদ্ধান্ত এআই দিতে পারে না এজন্য প্রয়োজন ডিজিটাল মার্কেটিং পেশা।
একজন ডিজিটাল মার্কেটিং পেশাদার ডাটা বিশ্লেষণ না করেও নিজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের ব্যাখ্যা এবং সিদ্ধান্ত দিতে পারে যা অধিক গ্রহণযোগ্য।
গ্রাহকদের চাহিদা, প্রবণতা শনাক্ত করে বিভিন্ন ধরনের জটিল বিষয়ে ব্যাখ্যা ও সিদ্ধান্ত ব্যক্তিগত দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থেকে দিতে পারে।
এজন্য এআই থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং পেশা বেশি প্রাধান্য পায়।
৬. সম্পর্ক গড়ে তোলা
একজন ডিজিটাল মার্কেটার গ্রাহকদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে এবং বজায় রাখতে সক্ষম যা এআই প্রযুক্তি দ্বারা সম্ভব নয়।
বিভিন্ন কোম্পানি বা গ্রাহকদের চাহিদা সনাক্ত করে গ্রাহকদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলা, সঠিকভাবে গ্রাহক সেবা দেয়া, গ্রাহকদের আকর্ষণ করার ক্ষমতা রাখে একজন ডিজিটাল মার্কেটার।
কিন্তু এআই প্রযুক্তি এ বিষয়ে বেশ পিছিয়ে আছে। নিজস্ব মতামত অথবা অভিজ্ঞতা এআই গ্রাহকদের সরবরাহ করতে পারে না এবং গ্রাহকদের সাথে কোন ধরনের সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে না।
যেকোনো কাজের ক্ষেত্রেই গ্রাহকদের আকর্ষণ করা এবং গ্রাহক বৃদ্ধি করার জন্য সুসম্পর্ক গড়ে তোলা প্রয়োজন যা মানুষের কৌশল ও অভিজ্ঞতার দ্বারা সম্ভব এবং এক্ষেত্রে এআই কোন কাজে আসে না।
এ সকল কারণেই মূলত এআই প্রযুক্তির যুগেও ডিজিটাল মার্কেটিং পেশা খুব বেশি প্রাধান্য পেয়ে চলেছে এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ডিজিটাল মার্কেটিং পেশার সুবিধা সমূহ
ডিজিটাল মার্কেটিং বিভিন্ন ধরনের ব্যবসার ক্ষেত্রে বিশেষ ধরনের সুবিধা দিয়ে থাকে।
বিভিন্ন ধরনের এআই টুলের চেয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং পেশা ব্যবসার ক্ষেত্রে অধিক গ্রহণযোগ্য।
কারণ ডিজিটাল মার্কেটিং পেশায় হিউম্যান টাচ বা মানবিক সৃজনশীলতা, কৌশল, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ইত্যাদি থাকে যা এআই প্রযুক্তির ক্ষেত্রে প্রদান করা অসম্ভব।
এই এআই এর যুগেও এআই এর তুলনায় ডিজিটাল মার্কেটিং পেশা যে সকল সুবিধা দিয়ে যাচ্ছে তা হলো
বিভিন্ন পণ্যের প্রসার ঘটাতে মানুষের সৃজনশীলতা, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা এবং বিভিন্ন ধরনের কৌশল অবলম্বন করতে সক্ষম যা এই প্রসারকে আরো আকর্ষণীয় করে তোলে।
যেকোনো ধরনের বিজ্ঞাপন, পণ্য, গ্রাহক সেবা ব্যক্তিগতভাবে কাস্টমাইজ করে এবং সঠিকভাবে সামনে তুলে ধরে।
আবেগীয় বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে গ্রাহকদের বিভিন্ন চাহিদা, প্রবণতা ইত্যাদি শনাক্ত করতে পারে এবং গ্রাহকদের আকর্ষণ করে।
নতুন নতুন প্রযুক্তি এবং প্ল্যাটফর্ম এর সাথে খুব সহজে খাপ খাওয়াতে পারে এবং দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে।
গ্রাহক সেবার ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা দিয়ে যে কোন বিষয় খুব সহজে সমাধান করতে পারে এবং বিভিন্ন বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত দিতে পারে।
গুছিয়ে কথা বলার দক্ষতা এবং গ্রাহকদের বিভিন্ন জটিল সমস্যার সমাধান নিজস্ব অভিজ্ঞতা থেকে সমাধান করতে সক্ষম।
এআই প্রযুক্তি এবং ডিজিটাল মার্কেটিং পেশা উভয়ই ব্যবসার ক্ষেত্রে বা বিভিন্ন ক্ষেত্রে আলাদাভাবে নিজস্ব সুবিধা প্রদান করে থাকে।
তবুও এআই প্রযুক্তির তুলনায় ডিজিটাল মার্কেটিং পেশার সুযোগ সুবিধা অনেক বেশি এবং অধিক গ্রহণযোগ্য।
বিভিন্ন ব্যবসা বা কাজের ক্ষেত্রে বা গ্রাহক সেবা দেয়ার ক্ষেত্রে নিজস্ব বুদ্ধিমত্তা, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা থাকা খুবই জরুরী যা এআই প্রযুক্তির দ্বারা সম্ভব নয়।
এ কারণে বিভিন্ন ধরনের এআই প্রযুক্তি থাকার পরেও ব্যবসার ক্ষেত্রে বা বিভিন্ন সেক্টরে ডিজিটাল মার্কেটিং পেশার অধিক চাহিদা রয়েছে।
আবারও বলছি, ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে এবং নিজের ব্যবসা শুরু করতে এই কোর্সগুলো বেশ কার্যকরী। সেহেতু পেশাদারভাবে শুরু করতে অভিজ্ঞরা এ কোর্সটিতে অংশগ্রহণ করতে উৎসাহ দেয়। সেই সাথে ঘুড়ি লার্নিং সাবস্ক্রিপশনে অংশগ্রহণ করে খুব কম খরচে সকল কোর্স এক্সেস করতে পারেন।
শেষ কথা
বর্তমানে ডিজিটাল যুগে বিভিন্ন সেক্টরের বিভিন্ন কাজ ইন্টারনেট ব্যবহার করে অনলাইনের মাধ্যমেই করা সম্ভব হচ্ছে।
ঘরে বসে বা অনলাইনের মাধ্যমে কাজকে আরো সহজ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উদ্ভব হয়েছে যা যে কোন প্রোগ্রামের ডেটা বিশ্লেষণ করে সকল ধরনের কাজ সমাধান করতে পারে।
তবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে বা অনলাইন ব্যবসা ও পণ্যের প্রসার ঘটানোর ক্ষেত্রে মানুষের সৃজনশীলতা, ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, অভিযোজন ক্ষমতা, মানসিক সংযোগ, ব্যক্তিগত ব্যাখা ও সিদ্ধান্ত দেয়ার দক্ষতা অপরিহার্য।
এ সকল বিষয় যেহেতু এআই প্রযুক্তিতে নেই তাই বিভিন্ন এআই প্রযুক্তির তুলনায় ডিজিটাল মার্কেটিং পেশা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং অধিক গ্রহণযোগ্য।
এরপরও ডিজিটাল মার্কেটিং করতে কোন প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন, আমাদের অভিজ্ঞ টিম আপনাকে সহায়তা করবে। ঘুড়ি লার্নিং ব্লগের সঙ্গে সাথার জন্য ধন্যবাদ।
Answer these 5 questions to assess yourself and get a bonus 5 points.
Take the quiz now