ইউটিউব মার্কেটিং কি? কিভাবে করবেন ইউটিউব মার্কেটিং?

ইউটিউব মার্কেটিং কি? কিভাবে করবেন ইউটিউব মার্কেটিং?

অনলাইন মার্কেটিং জগতের ধারণা পাল্টে দিয়েছে ইউটিউব। কয়েক বছর আগে যদি বলা হতো টিভিতে বিজ্ঞাপনই পণ্য প্রচারের অন্যতম সেরা মাধ্যম তখন তা বিশ্বাসযোগ্য ছিল। বর্তমান ডিজিটাল দুনিয়াতে মার্কেটিং এর জন্য ইউটিউব বরং অন্যসব মাধ্যমকে পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাই এই সময়ে ইউটিউব মার্কেটিং ব্যবসা প্রচার ও প্রসারের অন্যতম প্রধান মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

পূর্বের মার্কেটিং ধারণায় গ্রাহকের ফিডব্যাক পাওয়ার ব্যাপার ছিলো খুবই সময় সাপেক্ষ। কিন্ত ইউটিউব মার্কেটিং এর ফলাফল খুবই কম সময়ে পা্ওয়া যায়। গ্রাহকের সাথে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করেছে ইউটিউব মার্কেটিং। ইউটিউব মার্কেটিং এর মাধ্যমে যে কেউ চাইলেই কিছু সঠিক নিয়ম অনুসরণের মাধ্যমে তার ব্যবসা বা পণ্যের মার্কেটিং করতে পারে।

 

ইউটিউব মার্কেটিং কি?

সাধারণত মার্কেটিং হলো কোন পণ্যের প্রচারণা। ইন্টারনেট তথা অনলাইনে যে মার্কেটিং করা হয় তা ডিজিটাল মার্কেটিং নামে পরিচিত। আর ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্যতম শাখা হলো ইউটিউব মার্কেটিং।

অতএব এ কথা বলা যায় যে, ইউটিউব চ্যানেল এ ভিডিও আপলোড এর মাধ্যমে কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পণ্য অথবা সেবার প্রচারণা করার নামই হলো ইউটিউব মার্কেটিং।

এটি দুই ধরণের হতে পারে। নিজে পণ্য বা সেবা সম্পর্কে ভিডিও তৈরি করে আপলোড দিয়ে প্রচার করা অথবা অন্য কারো দ্বারা টাকার বিনিময়ে চাহিদা মাফিক প্রচারণা করানো। সরাসরি ইউটিউব এ টাকা প্রদানের মাধ্যমে ইউটিউব মার্কেটিং করা যায়।

 

কিভাবে করবেন ইউটিউব মার্কেটিং?

এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, ইউটিউব মার্কেটিং কি জানা হয়ে গেলেও কিভাবে করবেন ইউটিউব মার্কেটিং তার ব্যাপারে সঠিক ধারণা না থাকলে ইউটিউব মার্কেটিং করা সম্ভব হবে না। ইউটিউব মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে কতগুলো ধাপ পার হতে হবে। আর তা হলো,

 

নিজের ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করুন

ইউটিউব গুগলের একটি প্রতিষ্ঠান। তাই প্রথমে একটি গুগল অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। যা আমাদের কাছে জিমেইল অ্যাকাউন্ট নামে পরিচিত। এই জিমেইল অ্যাকাউন্ট দিয়ে আপনি সরাসরি ইউটিউব এ সাইন ইন করতে পারবেন। আপনার ব্যবসার ধরণ অনুযায়ী আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারেন।

 

আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি সেটাপ করুন

গুগল অ্যাকাউন্ট এ সাইন ইন করার পর আপনি ইউটিউব এ আপনার ব্র্যান্ড অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারেন। ব্র্যান্ড অ্যাকাউন্ট এর মাধ্যমে আপনি চাইলে পরবর্তীতে চ্যানেলের ইউজার নেম, ব্র্যান্ড নেম ইত্যাদি এডিট করতে পারবেন।

অতপর মাই চ্যানেল অপশনে ক্লিক করুন। তারপর আপনার পছন্দমত বা প্রয়োজনমত নাম দিয়ে ক্রিয়েট চ্যানেল এ ক্লিক করুন। তখন আপনি ব্র্যান্ড অ্যাকাউন্ট করার অনুমতি পাবেন। এরপর আপনি ব্র্যান্ড নেম দিয়ে অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।

তারপর আপনার ব্র্যান্ড অ্যাকাউন্টকে আপনার ব্যবসার ধরণ মতো করে সাজাতে পারেন। আপনি চ্যানেল আইকন ও চ্যানেল আর্ট এর মাধ্যমে আপনার ব্র্যান্ড সম্পর্কে ধারণা দিতে পারবেন। যাতে অন্য ইউজাররা আপনার চ্যানেল ও ব্র্যান্ড সহজে চিনতে ও মনে রাখতে পারে।

 

আপনার ব্যবসা সম্পর্কিত ভিডিও তৈরি করুন

আপনার ইউটিউব চ্যানেল তৈরি ও ব্র্যান্ড সেটাপ করার পরবর্তী ধাপ হচ্ছে আপনার ব্যবসা সম্পর্কিত ভিডিও তৈরি করা। মূলত এই ভিডিও তৈরির মাধ্যমে ইউটিউব মার্কেটিং এর প্রথম ধাপ শুরু হয়। ভিডিও তৈরিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ, এই ভিডিও’র মাধ্যমে গ্রাহকের সামনে আপনার পণ্য বা সেবাটি উপস্থাপন করবেন।

ভিডিও তৈরির ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমেই পরিকল্পনা সাজাতে হবে। ভিডিও এমনভাবে তৈরি করতে হবে যাতে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দর্শক আগ্রহ নিয়ে আপনার আপলোড করা ভিডিও দেখে। তারপর পণ্য বা সেবা ক্রয়ের ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে থাকে।

মনে রাখতে হবে, স্বল্প সময়ের ভিডিওর মধ্যে যেন সবাই আপনার ব্যবসা তথা পণ্যের ব্যাপারে বিস্তারিত ধারণা লাভ করতে পারে সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে। গবেষণায় দেখা গেছে, ইউটিউব ভিডিওর ক্ষেত্রে কম দৈর্ঘের ভিডিও সর্বাধিক জনপ্রিয়।

আপনার ব্যবসা সম্পর্কিত ভিডিও তৈরিতে সৃজনশীলতার সাথে ভিডিও তৈরি করতে হবে। যাতে ভিডিও কনটেন্ট ইউনিক ও এভারগ্রীন হয়ে থাকে।

 

আপনার ভিডিওগুলো এসইও অপ্টিমাইজড করুন

যত বেশি আপনার ভিডিও ভিউ হবে ততবেশি লাভ আসবে আপনার ইউটিউব চ্যানেল তথা ভিডিও থেকে। এই বিষয়টি সব সময় খেয়াল রাখতে হবে।

এসইও হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। আপনার ওয়েবসাইট অথবা ভিডিও কে প্রথম দিকে আনার জন্য যে কৌশল অবলম্বন করা হয় তাই এসইও।

সাধারণত আমরা গুগল বা ইউটিউব এ কোন বিষয়ে জানতে চাইলে টপিক লিখে সার্চ দিয়ে থাকি। যার কনটেন্ট বা ভিডিও যতবেশি টপিক সম্পর্কিত হয় সে সব আর্টিকেল অথবা ভিডিওগুলো আমাদের সামনে সবার আগে আসে। আর এই সামনে আসার প্রক্রিয়াই হলো এসইও তথা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। তাই আপনার ইউটিউব ভিডিওগুলো এসইও অপ্টিমাইজড করতে হবে।

আপনার ভিডিওগুলো এসইও অপ্টিমাইজ করার জন্য সঠিক ভাবে টাইটেল, ডেসক্রিপশন, ক্যাটাগরি, থাম্বনেইল, ট্যাগ, কীওয়ার্ড ইত্যাদি নির্বাচন করতে হবে। এর ফলে আপনি ন্যাচারাল ও ইউনিক দর্শক পাবেন। পাশাপাশি খুব দ্রুত সময়ে আপনার ভিডিওটি অধিক সংখ্যক ভিউ করবে। আপনার ভিডিওগুলো এসইও অপ্টিমাইজ করার জন্য ইউটিউব এসইও সম্পর্কে আরো জেনে নিতে পারেন।

 

ভিডিওগুলো ইন্টারনেটে প্রমোট করুন

যে কোন ব্যবসার পণ্য বা সেবার উৎপাদন করার পর আপনাকে প্রচারণার দিকে মনোযোগী হতে হবে। তেমনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল ভিডিও তৈরি ও আপলোড করার পর আপনাকে অধিকতর মার্কেটিং এ নজর দিতে হবে। যেহেতু আপনার ব্যবসার চ্যানেল অনলাইন তথা ইন্টারনেটকেন্দ্রিক, তাই ভিডিওগুলো ইন্টারনেটে প্রমোট করুন। এ জন্য আপনাকে কিছু অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করতে হবে।

যেমন: ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, টুইটার, ব্লগ, ওয়েবসাইট ইত্যাদি।

এই সব মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে আপনি ভিডিওগুলো ইন্টারনেটে প্রমোট করতে পারেন। আপনার ভিডিও ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, টুইটার, ব্লগ, ওয়েবসাইট এ শেয়ার দিতে পারেন। যাতে করে এইসব মাধ্যম থেকে আপনার চ্যালেনে দর্শক আসে। এভাবেই আপনার ভিডিওগুলো ইন্টারনেটে প্রমোট করুন। তখন খুব দ্রুত সময়ে আপনার চ্যানেল এ সাবস্ক্রাইবার এবং ভিডিওর দর্শক বৃদ্ধি পাবে।

 

ইউটিউব অ্যাডস এর ব্যবহার করুন

ইউটিউব এ ভিডিও দর্শক বাড়ানোর অন্যতম মাধ্যম হলো ইউটিউব অ্যাডস। কম সময়ে কম খরচে সুনির্দিষ্ট দর্শক পেতে আপনি ইউটিউব অ্যাডস এর ব্যবহার করুন।

সাধারণত ইউটিউব এ কোন ভিডিও দেখার সময় মাঝে মাঝে বিভিন্ন অ্যাডস দেখতে পাই। ইউটিউব এ টাকার বিনিময়ে আপনার চ্যানেল ও ভিডিওগুলো অ্যাড আকারে প্রমোট করতে পারেন। ইউটিউব অ্যাডস এর ব্যবহার করে আপনি খুব দ্রুত সময়ে কাঙ্খিত দর্শক পেতে পারেন।

 

ইউটিউব মার্কেটিং করে কি লাভ হবে?

ইউটিউব মার্কেটিং করে কি লাভ হবে এই প্রশ্নের সরাসরি উত্তর পা্ওয়ার আগে আপনি কিছু তথ্য জেনে নিতে পারেন।

সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী প্রায় দুই বিলিয়ন ইউজার প্রতিমাসে কমপক্ষে একবারের জন্য হলেও ইউটিউব এ ভিডিও দেখে।

ইউটিউব হচ্ছে দ্বিতীয় স্যোশাল মিডিয়া প্লাটফর্ম যাতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের প্রায় ঊনআশি ভাগের ইউটিউব এ অ্যাকাউন্ট রয়েছে।

গুগলের পর ইউটিউব হচ্ছে সর্বাধিক জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন।

ইউটিউবে পৃথিবীর একশো এর অধিক দেশের প্রায় আশিটি ভাষার কনটেন্ট রয়েছে।

প্রতিদিন প্রায় এক বিলিয়নের বেশি লোক ইউডিটউব এ ভিডিও দেখে।

প্রায় ষাট ভাগ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ইউডিটউব চ্যানেল ও ভিডিওর মাধ্যমে তাদের মার্কেটিং পরিচালনা করে।

প্রায় সত্তর ভাগের বেশি ইউজার মোবাইল ডিভাইস থেকে ইউটিউবে ভিডিও দেখে।

প্রায় নব্বই ভাগ লোক ব্যবসার ব্র্যান্ড ও পণ্য সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা ইউটিউব থেকে পেয়ে থাকে।

প্রতি মিনিটে প্রায় তিনশত ঘণ্টার ভিডিও আপলোড হয় ইউটিউবে।

প্রায় ষাট ভাগ লোক তথ্য প্রাপ্তির জন্য আর্টিকেল পড়ার চাইতে ভিডিও দেখাকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে।

তাই বুঝা গেল বর্তমানে ইউটিউব মার্কেটিং করে অবশ্যই লাভ হবে।

আপনারা যদি খেয়াল করে দেখেন, পত্রিকা, টিভিতে বিজ্ঞাপনের মতো এখন ইউটিউব, ফেসবুক, গুগলে বিজ্ঞাপন দেয়া হচ্ছে। আমরা পত্রিকা, টিভির বিজ্ঞাপন গুলোই অনলাইন প্লাটফর্ম এ দেখছি। তাই এ কথা বলা যায় যে, আগামির পৃথিবীতে ব্যবসার পণ্য প্রচার-প্রসার ও বিক্রিতে ইউটিউব মার্কেটিং করে লাভ হবে।

 

ইউটিউব মার্কেটিং এর ৭টি লাভ

উপরের আলোচনার সত্যতা নিরুপণের জন্য ইউটিউব মার্কেটিং এর ৭টি লাভ সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন।

আমরা যদি পণ্যের মার্কেটিং এর মাধ্যম গুলোর দিকে তাকাই, দেখা যাবে টিভি, পত্রিকাতে কখনো বিজ্ঞাপন কমে না্। তেমনি ভাবে একই পণ্যের অসংখ্য স্টোর থাকলেও ব্যবসা কমছে না বরং বাড়ছে। তাই অনলাইন মাধ্যমে পণ্যের প্রসার করতে ইউটিউব মার্কেটিং কখনো কমবে না। কারণ, সবাই এখন অনলাইন কেনাকাটায় আগ্রহী হচ্ছে। পাশাপাশি দিন দিন নতুন নতুন দর্শক তথা গ্রাহক তৈরি হচ্ছে। তাই বলা যায় যে, নতুন গ্রাহক পাওয়ার ক্ষেত্রে ইউটিউব মার্কেটিং এর চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ভবিষ্যতে আরো তা বেশি হবে।

দেখা যায় যে, নানা ভিডিও কনটেন্ট ভাইরাল হয়ে থাকে। তা যে কোন সোশ্যাল মিডিয়া থেকে হতে পারে। আপনার ভিডিও যদি কোয়ালিটি কনটেন্ট হয় এবং গ্রাহকের জন্য প্রয়োজনীয় হয়ে থাকে, তখন অন্যদের শেয়ার করার মাধ্যমে কোন ধরণের পেইড মার্কেটিং ছাড়া আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মার্কেটিং হতে থাকবে। যার ফলে আপনার ব্যবসা প্রসার লাভ করবে।

আপনার ইউটিউব চ্যানেলে যদি বেশি পরিমাণে দর্শক থাকে, দেশে বিদেশের যে কোন পণ্যের প্রচারে আপনার ইউটিউব চ্যানেল ব্যবহার করে আয় করতে পারেন। যদি লক্ষ্য করে দেখেন, পৃথিবীর সকল প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে।  সেখানে তারা তাদের পণ্য বা সেবার মার্কেটিং করে থাকে। আর এভাবেই আপনার ব্যবসার ব্র্যান্ড ভ্যালু বৃদ্ধি পাবে।

গুগল ও ইউটিউব অ্যাড থেকে আপনি অর্থ আয় করতে পারেন। আপনার ভিডিও তে ইউটিউব অ্যাড প্রদানের মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারেন।

আপনার ভিডিওর যদি একটি নিদির্ষ্ট সংখ্যক দর্শক থাকে, ইউটিউব আপনাকে অর্থ প্রদান করবে।

ফেসবুকে যেমন ফলোয়ার ইউটিউবে তেমনি সাবস্ক্রাইবার। যার যতো বেশি সাবস্ক্রাইবার তার ইউটিউব মার্কেটিং তত লাভজনক ও সহজ। সাবস্ক্রাইবারকে আমারা লয়্যাল গ্রাহক হিসেবে বিবেচনা করতে পারি। যে স্টোর এর পণ্য ভালো লয়্যাল গ্রাহক সবসময় সেখান থেকে পণ্য কিনে থাকে। তেমনি সাবস্ক্রাইবাররা যে কোন পণ্য মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে স্থায়ী গ্রাহক হিসেবে অংশগ্রহণ করে থাকে। ফলে দীর্ঘমেয়াদি ব্যবসা বৃদ্ধিতে সাবস্ক্রাইবাররা অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।

আগেই বলা হয়েছে, আর্টিকেল পড়ার চাইতে মানুষ ভিডিও দেখতে আগ্রহী বেশি। আর ভিডিও মার্কেটিং এর জন্য ইউটিউব মার্কেটিং থেকে ভালো কোন মাধ্যম পৃথিবীতে নেই।

ভিডিও কনটেন্ট মার্কেটিং বর্তমানে খুবই সহজ ও জনপ্রিয় মাধ্যম। টাকা খরচ ছাড়াই শুধুমাত্র ইউটিউব মার্কেটিং এর দ্বারা আপনি যে কোন ব্র্যান্ড ও পণ্যের প্রচারণা করতে পারেন।

 

আমাদের শেষ কথা

পরিশেষে একটি প্রবাদ জানাতে চাই যে, “বুদ্ধিমানরা দেখে শেখে আর বোকারা ঠেকে শিখে।“

বর্তমান ডিজিটাল পৃথিবীতে প্রতিনিয়ত অনলাইন মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা বাড়ছে। আর ইউটিউব মার্কেটিং তার নেতৃত্ব দিচ্ছে। আমরা ইউটিউব মার্কেটিং না করতে চাইলেও অন্যরা কিন্তু থেমে নেই। বরং দিন দিন ইউটিউব মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসা প্রসার লাভ করছে এবং ইউটিউব মার্কেটিং এর চাহিদা বাড়ছে।

তাই আর দেরি না করে ইউটিউব মার্কেটিং এর মাধ্যমে ডিজিটাল দুনিয়াতে আপনার যাত্রা শুরুর মাধ্যমে নিজেকে স্বাবলম্বী হিসেবে গড়ে তুলুন।

Related Post

No data found